ব্লাড প্রেসার কি?প্রেসার লো হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি?

আপনারা অনেকে জানতে চান ব্লাড প্রেসার কি লোন প্রেসার কি লো প্রেসার হওয়ার লক্ষণগুলো সম্পর্কে তো আজকে আমাদের ওয়েবসাইটে আমি এই সব আপনাদের সাথে শেয়ার করব। তো আপনি যদি প্রেসার সম্পর্কিত ব্লাড প্রেসার কি।
ব্লাড প্রেসার কি?প্রেসার লো হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি?
লো পেশার সম্পর্কিত লো প্রেসারে লক্ষণ গুলো। কি খেলে প্রেসার কমে যাবে। এবং কি খেলে প্রেসার বেড়ে যাবে এই সকল সংক্রান্ত তথ্য যদি জানতে চান তাহলে আমাদের এই আর্টিকেলটি পড়ুন। আমাদের এই সকল বিষয়গুলো আলোচনা করা হলো এই ওয়েবসাইটে।

ব্লাড প্রেসার কি?

ধমনীর মধ্যে রক্তের চাপকে ব্লাড প্রেসার বা রক্ত চাপ বলে। রক্তচাপ শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষন। একজন প্রাপ্ত লোকের শরীরের স্থির রক্তচাপ 120/80 মিলিমিটার পারদ।

লো প্রেসার কি?

লো প্রেসার মূলত এমন এক ধরনের পেশার যেটির মাধ্যমে আপনার ঘাড়ের রগ টান ধরে। এবং শরীরের দুর্বলতা কাজ করে। এর মাঝে দিয়ে আপনি বুঝতে পারবেন লো প্রেসার কি।

প্রেসার লো হওয়ার লক্ষণ গুলো কি কি?

লো প্রেসারের ফলে মাথা ঘুরানো , অজ্ঞান হওয়া, মাথাব্যথা, ক্লান্ত অনুভব হয়ে থাকে। এছাড়াও শরীরে পানিশূণ্যতা , সঠিক খাবার না খাওয়া , অতিরিক্ত পরিশ্রম, দুশ্চিন্তা, অপুষ্টি ইত্যাদি কারণে প্রেসার লো হয়ে থাকে।

প্রেসার লো হলে করণীয় কি কি?

  • খাবার স্যালাইন খাওয়া।
  • দুধ ও ডিম খাওয়া।
  • আয়রন ও ভিটামিন সি ও ডি জাতীয় খাবার খাওয়া।
  • ডাবের পানিতে থাকে সোডিয়াম, যা পান করলে শরীরের রক্ত চাপ বাড়ায়।
  • ডার্ক চকলেট খেলেও রক্তচাপ বাড়ে।
  • লবণযুক্ত খাবার খেলে উপকার পাওয়া যায়।

হাই প্রেসার কি?

হাই প্রেসার বা উচ্চ রক্তচাপকে ইংরেজিতে হাইপারটেনশন বলা হয়ে থাকে। ধমনীগুলোতে রক্তের চাপ বেশি থাকলে সেটিকে উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেশার বলে।

হাই প্রেসারের লক্ষন গুলো কি কি ?

  • বমি বমি ভাব হয়।
  • ঘাড় ব্যাথা করে।
  • বুক ধরার ধরার করে।
  • ঘুম কম হয়।
  • অস্থির লাগে।

হাই প্রেসারে কি হার্ট এটাক হয়?

উচ্চ রক্তচাপের ফলে হার্টফেল, হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোক হতে পারে। দূর্বল স্বাস্থ্যের জন্য উচ্চ রক্তচাপে হার্টফেল বা হার্ট অ্যাটাক হওয়ার চান্সটা বেশি থাকে।

হাই প্রেসার কমানোর উপায় গুলো কি কি ?

  • পর্যাপ্ত পরিমানে ঘুমানো।
  • ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা ।
  • ধূমপান হতে বিরত থাকা।
  • কোলেস্টেরল যুক্ত খাবার পরিমাণ মত খাওয়া।
  • শাকসবজি বেশি করে খাওয়া।
  • নিয়মিত ব্যায়াম করা।
অনেক কারণে হাই প্রেসার ও লো প্রেসার হতে পারে । সঠিক নিয়ম অনুসারে জীবন যাপন করার মাধ্যমে প্রেসার নরমাল রাখা সম্ভব

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন